আমি খুঁজে পেয়েছি সাত সাগরের মাঝি আর পাঞ্জেরীকে......
আমার দুই পাড়ের কান্ডারী যে স্রষ্টাপ্রেরিত - তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই । অথৈ সাগরে যখন সমগ্র যাত্রী দিশেহারা ঠিক সেসময়ে স্রষ্টা পাঠালেন হাদী (পথপ্রদর্শক)-কে । জাহাজের কাপ্তান হয়ে তিনি সাগর পাড়ের সূক্ষ্ম ও সঠিক দিক নির্দেশনা দেখালেন । আমি বিভোর হয়ে শুধু চেয়ে রইলাম । কিভাবে সম্ভব এমনটি? অন্তর্চক্ষুসহ সব দিবালোকের ন্যায় স্পষ্টবাদী হতে শুরু করলো, ঘুঁচলো অন্ধকার । একটা একটা করে জট খুলতে লাগলো দ্বন্দ্বের, সংঘর্ষের, কৌতূহলের, সমস্যার । যে সেতারা একসময় অসহ্য লাগতো, সেটাই আজ যাত্রাগমনের চিহ্ন ।
আধেক পথে গিয়ে যাত্রীসমেত হতাশ । কাপ্তান চলে গিয়েছেন পরপারে । স্রষ্টা মোদের সাথে এ কি করলেন? আমরা আবারো হতাশ । ওপাড়ে ভিড়বো কী করে, কিছুই তো জানিনা । কম্পাস, ম্যাপ, স্পিডোমিটার সবই দুর্বোধ্য হতে লাগলো । অজানা অচেনা সাগরের মাঝখানে যাত্রীরা বসে কাঁদছে । হে স্রষ্টা, কাপ্তান পাঠাও । হাল ধরবে কে? আমরা যে অসহায় যাত্রী ।
সময় লাগেনি । পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তিনি পাঠালেন যুবা কাপ্তান । শক্ত করে হাল ধরলেন জাহাজের । ফের ঠিকঠাক চলতে শুরু করলো জাহাজ রাত্রিভেদ করে । প্রাণ ফিরে পেলো যাত্রীসকল । আনন্দের স্রোতধারা স্পর্শ করছে হৃদয় । নব উদ্যমে জোয়ার-ভাঁটা সব ভেদ করে চলছে মহাকালের জাহাজ ।
যাত্রীর সবার পিছনের দিকে আমি বসে বসে অবাক হচ্ছি- কী করে সম্ভব এ কঠিন জাহাজকে অথৈ সাগর পাড়ি দিয়ে এতো বেশি নৈপুণ্যতা আর নির্ভুলতার সাথে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়া !
আমার দুই পাড়ের কান্ডারী যে স্রষ্টাপ্রেরিত - তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই । অথৈ সাগরে যখন সমগ্র যাত্রী দিশেহারা ঠিক সেসময়ে স্রষ্টা পাঠালেন হাদী (পথপ্রদর্শক)-কে । জাহাজের কাপ্তান হয়ে তিনি সাগর পাড়ের সূক্ষ্ম ও সঠিক দিক নির্দেশনা দেখালেন । আমি বিভোর হয়ে শুধু চেয়ে রইলাম । কিভাবে সম্ভব এমনটি? অন্তর্চক্ষুসহ সব দিবালোকের ন্যায় স্পষ্টবাদী হতে শুরু করলো, ঘুঁচলো অন্ধকার । একটা একটা করে জট খুলতে লাগলো দ্বন্দ্বের, সংঘর্ষের, কৌতূহলের, সমস্যার । যে সেতারা একসময় অসহ্য লাগতো, সেটাই আজ যাত্রাগমনের চিহ্ন ।
আধেক পথে গিয়ে যাত্রীসমেত হতাশ । কাপ্তান চলে গিয়েছেন পরপারে । স্রষ্টা মোদের সাথে এ কি করলেন? আমরা আবারো হতাশ । ওপাড়ে ভিড়বো কী করে, কিছুই তো জানিনা । কম্পাস, ম্যাপ, স্পিডোমিটার সবই দুর্বোধ্য হতে লাগলো । অজানা অচেনা সাগরের মাঝখানে যাত্রীরা বসে কাঁদছে । হে স্রষ্টা, কাপ্তান পাঠাও । হাল ধরবে কে? আমরা যে অসহায় যাত্রী ।
সময় লাগেনি । পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তিনি পাঠালেন যুবা কাপ্তান । শক্ত করে হাল ধরলেন জাহাজের । ফের ঠিকঠাক চলতে শুরু করলো জাহাজ রাত্রিভেদ করে । প্রাণ ফিরে পেলো যাত্রীসকল । আনন্দের স্রোতধারা স্পর্শ করছে হৃদয় । নব উদ্যমে জোয়ার-ভাঁটা সব ভেদ করে চলছে মহাকালের জাহাজ ।
যাত্রীর সবার পিছনের দিকে আমি বসে বসে অবাক হচ্ছি- কী করে সম্ভব এ কঠিন জাহাজকে অথৈ সাগর পাড়ি দিয়ে এতো বেশি নৈপুণ্যতা আর নির্ভুলতার সাথে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়া !
0 comments:
Post a Comment